•অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন ও সমগ্র দেশের মানুষকে সড়ক যোগাযোগ নেটওয়ার্কের আওতায় আনার উদ্যোগের অংশ হিসেবে ২০১৫-২০ সময়কালে কিশোরগঞ্জের ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম সড়কটি নির্মিত হয়। ২০২০ সালের অক্টোবরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সড়কটি উদ্বোধন করেন। 847.01 কোটি টাকা ব্যয়ে 29.15 কিলোমিটার দীর্ঘ এ সড়কের মাধ্যমে হাওড় বেষ্টিত ইটনা, মিঠামইন ও অষ্টগ্রাম উপজেলার মধ্যে সকল মৌসুমে যাতায়াত উপযোগী সড়ক যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে। হাওরের নৈসর্গিক সৌন্দর্যবেষ্টিত এ সড়কটি ইতোমধ্যে একটি আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে । বর্ষায় সড়কের দু’পাশে অথৈ জলরাশি, নির্মল বাতাস আর মনকাড়া ঢেউ, শুকনো মৌসুমে মাইলের পর মাইল ফসলি জমি, যেখানে সবুজ আর সোনালি রং মিলেমিশে একাকার। কখনো ঝকঝকে নীল আকাশ, কখনো আকাশে সাদা মেঘের ভেলা। উপরন্তু 261 মিটার দীর্ঘ ভাতশালা সেতু, 171 মিটার ঢাকী সেতু ও 156 মিটার দীর্ঘ চিলনী সেতু সৌন্দর্যকে বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রকল্পের আরও উল্লেখযোগ্য অংশ হলো প্রায় ৩২৮ একর ভূমি অধিগ্রহণ, ১১টি আরসিসি গার্ডার ব্রীজ, হালটের উপর ২৫টি আরসিসি বক্স কালভার্ট, সেচখালের উপর ৩৭টি আরসিসি কালভার্ট নির্মাণ। উদ্বোধনের পর থেকেই হাওরের নৈসর্গিক রূপ দেখতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে এখানে ছুটে আসছে পর্যটক। তাই এ সড়কটি শুধু হাওরবাসীর চলাচল সুগমই করেনি, নতুন কর্মসংস্থানেরও সৃষ্টি করেছে।
•অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন ও সমগ্র দেশের মানুষকে সড়ক যোগাযোগ নেটওয়ার্কের আওতায় আনার উদ্যোগের অংশ হিসেবে ২০১৫-২০ সময়কালে কিশোরগঞ্জের ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম সড়কটি নির্মিত হয়। ২০২০ সালের অক্টোবরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সড়কটি উদ্বোধন করেন। 847.01 কোটি টাকা ব্যয়ে 29.15 কিলোমিটার দীর্ঘ এ সড়কের মাধ্যমে হাওড় বেষ্টিত ইটনা, মিঠামইন ও অষ্টগ্রাম উপজেলার মধ্যে সকল মৌসুমে যাতায়াত উপযোগী সড়ক যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে। হাওরের নৈসর্গিক সৌন্দর্যবেষ্টিত এ সড়কটি ইতোমধ্যে একটি আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে । বর্ষায় সড়কের দু’পাশে অথৈ জলরাশি, নির্মল বাতাস আর মনকাড়া ঢেউ, শুকনো মৌসুমে মাইলের পর মাইল ফসলি জমি, যেখানে সবুজ আর সোনালি রং মিলেমিশে একাকার। কখনো ঝকঝকে নীল আকাশ, কখনো আকাশে সাদা মেঘের ভেলা। উপরন্তু 261 মিটার দীর্ঘ ভাতশালা সেতু, 171 মিটার ঢাকী সেতু ও 156 মিটার দীর্ঘ চিলনী সেতু সৌন্দর্যকে বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রকল্পের আরও উল্লেখযোগ্য অংশ হলো প্রায় ৩২৮ একর ভূমি অধিগ্রহণ, ১১টি আরসিসি গার্ডার ব্রীজ, হালটের উপর ২৫টি আরসিসি বক্স কালভার্ট, সেচখালের উপর ৩৭টি আরসিসি কালভার্ট নির্মাণ। উদ্বোধনের পর থেকেই হাওরের নৈসর্গিক রূপ দেখতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে এখানে ছুটে আসছে পর্যটক। তাই এ সড়কটি শুধু হাওরবাসীর চলাচল সুগমই করেনি, নতুন কর্মসংস্থানেরও সৃষ্টি করেছে।
|
|
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস